কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখব ?

আমরা অনেকেই জানিনা ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এইটা দিয়ে কি হয়, কিভাবে এটা কাজ করে? এখন আমরা যারা জানিনা তাদের মনে প্রশ্ন জাগাটাই স্বাভাবিক, যে এইটা আবার কি জিনিস? আর যারা এই সম্পর্কে অল্প কিছু হলেও জানেন তাদের মনে প্ৰশ্ন জাগে এইটা কিভাবে শিখবো, কোথা থেকে শিখবো? তাই আজকে আমরা এটা নিয়ে আলোচনা করবো। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক খুব সহজে কিভাবে শিখতে পারেন ডিজিটাল মার্কেটিং। 

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

বর্তমান বিশ্ব এখন ইন্টরনেটের উপর নির্ভরশীল। এখন একটা মানুষ ঘরে বসে পুরো পৃথিবীর খোঁজ রাখতে পারে। বলা যাই পৃথিবী এখন মানুষের হাতের মুঠোয়। এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে কম সময়ে ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে হলে আপনাকে আগে জানতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং কি? আমি যদি স্বল্প পরিসরে বুঝাই তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং হল আপনার ব্যবসার উন্নতির জন্য ইন্টারনেট কে কাজে লাগিয়ে আপনার পণ্য, প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ডের প্রচার করা। ফ্রিল্যান্সিং এ এখন ডিজিটাল মার্কেটিং সবচেয়ে উন্নত আর এটাতে ইনকাম ও অনেক বেশি। আপনি যদি সম্পূর্ণ ভাবে শিখতে পারেন। 

 বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর হার বর্তমানে সবচেয়ে বেশি। এর কারণ বিশ্বে খুব কম মানুষ আছে যারা এখনো পর্যন্ত ইন্টারনেট সম্পর্কে কোনকিছু জানে না। তাই সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল মাধ্যম গুলকে কাজে লাগিয়ে আপনি পারেন ব্যবসার পথ আরো সমৃদ্ধ করতে। 

আজকে আমরা আপনাকে এমন কিছু মাধ্যম সম্পর্কে আলোচনা করবো যা ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনাকে এনে দিতে পারে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। কেবল ব্যবসার প্রসারের জন্যই মার্কেটিং করতে হয় তা কিন্তু না। বর্তমান সময়ে যেকোনো ধরণের সেবা প্রদান কিংবা নতুন কিছু শুরু করার জন্য দরকার প্রচারণা।

kivabe digital marketing sikhbo

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেরা কয়টি মাধ্যম-

Search engine optimization বা (SEO) কি ?

Search engine optimization বা (SEO) হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক করানো হয় বা প্রথম পেজে আনা হয়।খুব সহজে যদি একটি উদাহরন দিয়ে বুঝাই: আমরা সবাই কম বেশি google.com এ সার্চ করি আর গুগলে যখন কোন কিছু লিখে সার্চ করি তখন সে আমাদেরকে একটা সার্চ রেজাল্ট দেখায়।

আমরা দেখতে পাচ্ছি যে {ডিজিটাল মার্কেটিং কি} এইটা লিখে সার্চ করার পর গুগল কিছু সার্চ রেজাল্ট দিয়েছে। এখন আপনাকে যদি আমি জিজ্ঞাসা করি আপনি সবার আগে কোনটাতে ক্লিক করবেন?

ডিজিটাল মার্কেটিং কি

প্রায় নিশ্চিতভাবে বলা যায় আপনি সবচেয়ে উপরের রেজেল্টটাতে ক্লিক করবেন অন্য সবার মতো। অর্থাৎ গুগোল এর টপ পজিশনে থাকার করণে প্রথম লিংকটাতে সবচেয়ে বেশি ক্লিক পড়বে। আর গুগোল সহ প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিনের টপ পজিশনে আপনার প্রথম পেজে আনার প্রক্রিয়ায় হলো SEO। SEO করে টপ পজিশনে থাকা website এ সবচেয়ে বেশি ভিজিটর যাবে এটা আশা করি আপনি ইতিমধ্যেই বুঝে গেছেন।

  • White hat SEO

  • Gray Hat SEO

  • black hat SEO

Search Engine Marketing বা (SEM) কি?

Search Engine Marketing বা (SEM)

Search Engine marketing (SEM) হলো একটি পরিতৃপ্তিকির মার্কেটিং কৌশল যা প্রাথমিকভাবে আপনার ওয়েবসাইটএ ট্রাফিক আন্তে সাহায্য করবে । যাকে আমরা পেইড সার্চ মার্কেটিং বলে থাকি। ব্যবসার উপর ভিত্তি করে সাধারনত এ ধরনের মার্কেটিং করা হয়। 

এক্ষেত্রে PPC (পে-পার-ক্লিক) অথবা CPC (ক্লিক পার ক্লিক ) মডেল ইত্যাদি মডেল নির্বাচন করা হয়। SEM সাধারনত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের হয়ে থাকে। এর মধ্যে – গুগল এডস এবং বিং বিজ্ঞপ্তি (গুগল নেটওয়ার্ক), ইয়াহু বিং নেটওয়ার্ক বিজ্ঞপ্তি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। SEM বর্তমান Digital Marketing এর সব চেয়ে সাশ্রয়ী অনলাইন মার্কেটিং যা কিনা আপনার ব্যবসার হার বাড়াতে সাহায্য করবে।

Content marketing কি?

একটি সাজানো কন্টেন্ট যে কোন বিষয় অথবা বস্তুর মান বাড়াতে সাহায্য করে। অনলাইনে আপনার কনটেন্ট, যেকোনপোস্ট কিংবা ফোরাম অথবা পণ্যের ডিসকাশন যাতে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ডের উপস্থিতি থাকে এবং খুব সহজে আপনার টার্গেটেড পাঠক বা ক্রেতা আপনার পণ্যকে খুঁজে পেতে পারে সেইরকম ভাবেই আপনাকে কন্টেন্ট লিখতে হবে।

আপনি বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের জন্য আপনার কন্টেন্ট কাস্টমাইজ করতে পারেন। আপনি যদি ভালো কনটেন্ট লিখতে পারেন তাহলে ভিসিটররা আপনার ওয়েবসাইটের প্রতি আকৃষ্ট হবে, এর ফলে আপনার ব্যাবসার উন্নতি হবে। এবং অবশ্যই সেটা ক্রিয়েটিভ হতে হবে।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ইলেক্ট্রনিক পণ্যের জন্য বিষয়বস্ত সহজ এবং সংক্ষিপ্ত হতে হবে। মনে রাখবেন, একটি কার্যকর কৌশল আপনার পাঠক বা ক্রেতা তৈরি করবে এবং তারা আপনার কাছ থেকে আরো তথ্য জানতে আগ্রহী হবে। এভাবে কন্টেন্ট তৈরি করতে পারলে আপনার ব্যবসা ব্র্যান্ডিং এর জন্য সবচেয়ে ভাল হবে। তাই Digital Marketing এ ভালো কন্টেন্টের প্রতি মনোযোগী হওয়া উচিত।

Social Media Marketingবা (SMM) কি?

বিশ্বে সর্বমোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৭৫% মানুষ কোন না কোন সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত। এই বিশাল অংকের মানুষের কাছে সহজে পৌঁছানোর জন্য Social Media Marketing(SMM) একটি কার্যকর পদ্ধতি। সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে আমরা ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, লিঙ্কডিন, পিন্টারেস্ট ও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে মার্কেটিং করাকে বুঝি। বর্তমান বিশ্বে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মধ্যে ফেসবুক আর ইউটিউব অনেক অনেক বেশি জনপ্রিয়।

Social Media Marketing (SMM)

পৃথিবীতে অনেক সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সাইট আছে। তার মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু দেশে নির্দিষ্ট কিছু সোশ্যাল মিডিয়া খুব বেশি জনপ্রিয়। যেমন- ইন্ডিয়া বাংলাদেশ পাকিস্তান এসব দেশে ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, হোয়াটস অ্যাপ, ইমো, ভাইবার এই সোশ্যাল মিডিয়াগুলো খুব বেশি জনপ্রিয়। আবার আমেরিকান কান্ট্রিগুলোতে পিন্টেরেস্ট ও রেদ্দিট অনেক বেশি জনপ্রিয়, রাশিয়াতে ভিকে, স্তাম্বলআপন ও টুইটার অনেক বেশি জনপ্রিয়। আমরা ফেসবুক এর মাধ্যমে যে মার্কেটিং করি তা ফেসবুক মার্কেটিং নামে পরিচিত। ঠিক একইভাবে ইউটিউবে আমরা যে ভিডিও শেয়ার করে বা পোস্ট করে যে মার্কেটিং করি তা ইউটিউব মার্কেটিং এর অন্তর্গত। আপনি আপনার ওয়েবসাইট এর প্রোডাক্ট গুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া তে শেয়ার করার মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করতে পারেন।

সমগ্র পৃথিবী এখন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর উপর নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছে । আপনি একটু চিন্তা করলে বোঝতে পারবেন আপনি লাস্ট কবে ফেসবুক বা ইউটিউব ব্যবহার করেন নি। তাহলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এটার গুরুত্ব কতটুকু। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এ সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে কাজে লাগিয়ে সফল হওয়া সম্ভব।

Digital Display Marketing কি?

ডিজিটাল ডিসপ্লে মার্কেটিং একটু ব্যয়বহুল । ওয়েবসাইট বা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যনার , স্লাইড শো , ছবি বা ভিডিও বিজ্ঞাপন আকারে প্রদর্শণ করাকে ডিজিটাল ডিসপ্লে মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। এসব বিজ্ঞাপন দিতে ব্যয় বেশি হলেও এগুলো ভিজিটরদের আকৃষ্ট করতে বেশ সাহায্য করে। বর্তমানে ডিসপ্লে মার্কেটিং এর মাধ্যমেও অনেকে ডিজিটাল মার্কেটিং করছে। আধুনিক এই যুগে ভিজিটর আকৃষ্ট করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং ই হতে পারে সবচেয়ে উত্তম। তাই আমি মনে করি প্রপার মার্কেটিং এ ব্যবসার ৭০% সফলতা নিহিত।

Mobile Marketing কি?

জিএসএমএর হিসাবে বিশ্বজুড়ে মুঠোফোন সংযোগ সংখ্যা বর্তমানে সবচেয়ে বেশি। এর মধ্যে বেশিরভাগ সংযোগ ব্যবহৃত হচ্ছে স্মার্টফোনের মাধ্যমে। বর্তমান বিশ্বে স্মার্ট ফোন ব্যবহারের হার খুব দ্রুত বাড়ছে।মোবাইল মার্কেটিং পদ্ধতি ব্যবহার করে আরো বেশি সফলভাবে আপনার যেকোন পণ্যের প্রচার ও বিক্রয় করতে পারেন খুব কম সময়ে। দিগিতাল মার্কেটিং এর বিশাল অংশ স্মার্টফোন কে কেন্দ্র করে হচ্ছে। মোবাইল মার্কেটিং এর বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম-

  • SMS Marketing
  • MMS Marketing

প্রতি ৩ মিনিটে মোট ফোন ব্যবহারকারীর ৯৭% টেক্সট মেসেজ ওপেন করে থাকে। প্রতি সেকেন্ডে ৫২০৮৩ টি টেক্সট মেসেজ আদান প্রদান হয়ে থাকে। ২৫% আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং মার্কেটিং এক্সজিকিউটিভ তাদের প্রতিষ্ঠানের সমস্যাগুলো মোবাইলেরমাধ্যমে সমাধান করে থাকে। ৭০% মোবাইল ব্যবহারকারীরা তাদের কেনাকাটার জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। এসবের ভিত্তিতে বলা যায় মোবাইল মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম মাধ্যম। প্রযুক্তি যত আপডেট হচ্ছে মানুষের চাহিদাও তত বেশি বাড়ছে। তাই ব্যবসায়ীক প্রচারণাকেও আপডেট করতে হবে। আর এজন্য ডিজিটাল মার্কেটিং হতে পারে সবচেয়ে সঠিক সমাধান আপনার জন্য। Bulk SMS Marketing এর সাথে অনেকেই কম বেশি পরিচিত ।

Mobile Marketing কি​

কারণ আমাদের সকলের ফোনেই কম বেশি বিভিন্ন রকম অফারের এসএমএস এসে থাকে যা অদিকাংশ ক্ষেত্রেই বিরক্তিকর প্রায় সবার কাছে । তবে সঠিকভাবে SMS Marketing করতে পারলে আপনি অবশ্যই লাভবান হতে পারবেন। অন্যথায় অনেকের মত আপনার টাকাও জলে ঢালার মত অবস্থা হবে।

Email Marketing কি?

ইমেইল এর মাধ্যমে কোন পণ্য বা সার্ভিসের মার্কেটিং করাকে সাধারন ভাবে Email Marketingবলা হলেও এর ক্ষেত্র বিশাল। ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে একটি সাজানো আর্টিকেল বা কন্টেন্ট এর মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে পণ্যের গুণাগুণ তুলে ধরা এবং তাকে ওই পন্য ক্রয়ে আগ্রহী করে তোলা। স্মার্ট ইমেইল প্রেরণের মাধ্যমে ব্যবসায় লাভবান হওয়া সম্ভব। Email Marketing সাধারণত তিনটি ধাপে রয়েছে :

Email Marketing কি​
  • Email Template
  • Email Collection
  • Email Delivery

Email Template

প্রথমে ইমেইল মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল টেম্পলেট বানাতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে, আপনার ইমেইলে যে পণ্যটি সম্পর্কে লিখবেন সেটি কেমন হবে।

ভালো আর্টিকেল বা কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে যা পড়ে গ্রাহক যেন খুশি হন এবং তার মনের মতো পণ্য পান।

 

Email Collection

ইমেইল মার্কেটিং এর অন্যতম একটি কাজ হলো ইমেইল কালেক্ট করা। কারণ এই ইমেইল এড্রেসগুলোতেই আপনি পণ্য বা ব্যবসা সম্পর্কে আপনার বক্তব্য গ্রাহকের কাছে পাঠাবেন এবং ক্রয় করার জন্য উৎসাহিত করবেন। যত বেশি ইমেইল সংগ্রহ করা যাবে বিক্রির সম্ভাবনা তত বেশি বেড়ে যাবে । তবে সঠিক অডিয়েন্সের কাছে আপনার ইমেইল টি পাঠাতে হবে।

Email Delivery

ইমেইল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো ইমেইল ডেলিভারী করা। ইমেইলগুলো ডেলিভারী করার জন্য SMTP (simple mail transfer protocol) সার্ভার প্রয়োজন হয় । সাধারন ভাবে আমরা মেইল পাঠানো জন্য যে সাইটগুলো ব্যবহার করি যেমন Verizon, Comcast, AOL, Gmail, Yahoo, GoDaddy, Earthlink ইত্যাদি। এই সাইটগুলো আপনাকে বেশি পরিমাণ মেইল একদিনে পাঠাতে দিবে না। অথচ আপনাকে হয়তো প্রতিদিন হাজার হাজার মেইল বা লক্ষ মেইলও পাঠাতে হতে পারে । তাই নিজে SMTP সার্ভার কিনে সেটআপ করে যত ইচ্ছা পাঠাতে পারবেন। একজন সফল ও ভালো মানের ইমেইলে মার্কেটার হতে হলে অবশ্যই আপনার একটি ভালো মানের SMTP সার্ভার প্রয়োজন হবে। Email Marketing হতে পারে কম খরচে Digital Marketing এর সবচেয়ে বড় উদাহরণ।

Affiliate Marketing কি?

Affiliate Marketing কে সাধারণ ভাবে বলা যায় অন্যের প্রডাক্ট এর মার্কেটিং করা। অন্যের পণ্য বিক্রি করে যে কমিশন পাওয়া যায় তাকে অ্যাফিলিয়েট কমিশন বলে। 

যেমন আমার দোকানের মাল আপনি প্রচার প্রচারনা করে বিক্রি করলেন। তার বিনিময়ে আমি আপনাকে কিছু কমিশান দিলাম । সারা বিশ্বে হাজার হাজার কোম্পানি অ্যাফিলিয়েট অপশন রাখার ফলে তাদের প্রচুর প্রোডাক্ট বিক্রি হয় এবং হাজার হাজার মার্কেটার এই প্রডাক্ট বিক্রি করে কমিশন নিচ্ছে। 

Amazon, Alibaba Themeforest, ebey, সহ প্রায় সব বড় বড় কোম্পানী অ্যাফিলিয়েট কমিশন দিয়ে থাকে। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে Amazon affiliate

এই সব ছাড়াও Digital Marketing এর ক্ষেত্র আরো ব্যপক ও বিশাল। Digital World এর Digital সব প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্ব প্রতিনিয়িত এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রতিটি মাধ্যমে সফলতার জন্য প্রয়োজন সঠিক নিয়ম মেনে কাজ করা।

আমি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আপনাদের সম্পূর্ণ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশাকরি আপনি বুঝতে পেরেছেন এইটা আপনার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি তো আর এই বেসিক জ্ঞান নিয়ে কাজ শুরু করতে পারবেন না। তাই আপনি যদি একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার হতে চান তাহলে নিশ্চয় ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করতে হবে। 

আপনি চাইলে উপরে দেওয়া প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি থেকে কোর্স করে আপনার ক্যরিয়ার গড়ে নিতে পারেন।  প্রতিষ্টানগুলোর নাম এবং লিংক উপরে দেওয়া আছে আপনি চাইলে এখুনি ঘুরে আসতে পারেন। কোনো প্ৰশ্ন জানতে চাইলে নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top